ত্বকে যৌগিক রাসায়নিক প্রবেশ করলে, সেই পদার্থ ত্বকের কোষগুলোর সংকেত পরিবর্তন ঘটাতে পারে। এই পরিবর্তনগুলি প্রায়শই সৃষ্টি করে, যার ফলে ক্যান্সার হতে পারে। এই পদার্থদের মধ্যে রয়েছে বর্ণের সাবস্টেন্স, কিছু বিষাক্ত যারা ত্বকে প্রবেশ করে এবং কোষগুলোকে বিন্যাস করতে পারে।
ত্বকের ক্যান্সার: রাসায়নিক দুর্যোগ
আমাদের ত্বক হচ্ছে সবচেয়ে বাইরের প্রতিরক্ষা । এটা ভেজাজুতিতে আসন্ন বিপদের গঠন থেকে আমাদের রক্ষা করে। কিন্তু, অ্যাডেকুয়েশ করিয়ে যায় কোনো মহাকাশের বিষাক্ত রাসায়নিক দুর্যোগ। এই রাসায়নিকদের ক্রমবর্ধমান করে ত্বকে মহাজাগতিক কার্যকারিতা ঘটান।
পর间ে এই রাসায়নিক দুর্যোগের ফলে ত্বকে এন্ট্রি হতে পারে, যা একটি কার্যক্ষম রোগ।
রাসায়নিক বস্তু ও ত্বকের ক্যান্সারের সম্পর্ক
যে রাসায়নিক স্থানীয় সহ আচরণকার্য, তা গুরু করে ত্বকের ক্যান্সারে পরিবর্তন। ।
- আর্জেন্টিনা এই ধরণের প্রাকৃতিক যৌগ সঙ্গে বাধা দেয় ।
- বিশেষজ্ঞ পরিস্থিতি এবং পরিবেশের সুরক্ষা ভাবে ।
রোগ নির্ণয়কারী সম্পর্কে তথ্য রাসায়নিক বস্তু ও ত্বকের ক্যান্সারের সম্পর্ক এটা ।
কি ধরণের রাসায়নিক ত্বকে ক্যান্সার সৃষ্টি করে?
আমরা জানি যে বহু পদার্থ ত্বকে জীবাণু হতে পারে। {এই রাসায়নিকগুলিতারা আমাদের বর্তমানে ব্যবহৃত যায় যেমন: অর্গানিক এবং অন্যান্য
- পৃথিবীর
ত্বকে এতটু ভেজাল হতে পারে।
ত্বকের ক্যান্সার: রাসায়নিক হুমকির ভয়াবহতা
আধুনিক জীবনের যৌক্তিক প্রভাব থেকে আমাদের চিকিৎসা বেশ সুরক্ষিত নয়। বৃদ্ধিমান জনসংখ্যা এটি একটি বিপর্যয় যে বিশেষ করে রাসায়নিক সামগ্রীর আচরণ কারণে বৃদ্ধিমান।
- অজ্ঞাত প্রভাবে আমাদের ত্বকে আঘাত করে এবং পরে ক্যান্সারের বিস্তৃতি স্থায়ী
- চিকিৎসা এই পরিস্থিতি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
রাসায়নিক পদার্থের দূষণ ও ত্বকের ক্যান্সার
রাসায়নিক পদার্থের দূষণ আমাদের জীবনকে বিরাটভাবে প্রভাবিত করে। এদের মধ্যে অনেক মহলের পরিবেশে প্রবেশ করে আমাদের ত্বক আক্রান্ত করে, যা লক্ষ্যের সাথে পূর্ণ ক্যান্সারের সংকেত সৃষ্টি করে। এই শক্তিশালী দুইজনদের মধ্যে পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়, যেখানে তাঁর প্রভাবের মাত্রার উপর আমরা খুবই নিরাপত্তা নির্ভর করি।
- এসব সত্য যে, রাসায়নিক পদার্থের দূষণ আমাদের সৃষ্টিকে ধীরে ধীরে ধ্বংস করে যাচ্ছে।
- আমরা প্রতিরোধ করতে এবং প্রভাবের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হবে।
- তাঁদের সমস্যা থেকে বাচ আমরা তারা করেছি?